নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, চলমান পৌরসভা নির্বাচনের পরই সারা দেশে মার্চ-এপ্রিল মাসে শুরু হবে সারা দেশের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। দেশের ৪৫৭১টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে কয়েক মাস চলে যাবে। আশা করা যায়, এবারও দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হবে। তাই দেশের ইউনিয়নসমূহে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ইতিমধ্যে অনেকে দৌড়ঝাপ শুরু করে দিয়েছে, অনেক প্রার্থীরা জনসংযোগ শুরু করে দিয়েছে। এই ক্ষেত্রে মুন্সীগঞ্জ জেলার ইউনিয়নসমূুুুুুুুুুুুুুুুুুুহের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীরা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে দলীয় এম.পি নেতাদের কাছে ধর্না দিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমান চলমান পৌরসভা নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের মনোনয়ন না দেওয়ার কঠোর সিদ্ধান্তে যারা বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন তারা খুবই আতঙ্কের মধ্যে আছেন। তারা বিকল্প পদে চেষ্টা তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগ বিদ্রোহীদের তালিকা তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। গত নির্বাচনে যারা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশ আমান্য করে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন তাদের দলীয় পদ বাঁচিয়ে রাখতে পারলেও তারা যে আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাবে না তা শতভাগ নিশ্চিত বলা যায়। এই ক্ষেত্রে পুনরায় বিদ্রোহী প্রার্থী হলে তাদের দলীয় পদ হারানোর পাশাপাশি নির্বাচনের সুবিধা করতে পারবে বলে মনে হয় না। তাই আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবী ধারণকারী তৃণমূল নেতারা যারা ইতিমধ্যে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন তারা খুবই আতঙ্কের মধ্যে আছে।