নিজস্ব প্রতিবেদক
আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পুরাবাজারের সেতুটি চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বেইলি সেতু নির্মাণের কাজ ইতোমধ্যেই শেষ হয়ে গেছে। এখন এ্যাপ্রোচ সড়কের কাজ চলছে। কয়েক মাস আগে এখানকার সেতুটি ভেঙ্গে যায়। তারপর থেকেই এ পথের চলাচলে যানবাহনে বাঁধা পড়ে। ভেঙ্গে যাওয়া সেতুর পশ্চিম দিক দিয়ে বর্তমানে সাঁকোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখান দিয়েই এ পথের লোকজন চলাচল করছে। সেতু ভেঙ্গে যাওয়ার পর কিছুদিন এ খালের ওপর ট্রলার দিয়ে লোকজন পার হতো। এরপরই এখানে বাঁশের সেতু দেয়া হয়। এটিও কিছুদিনের মধ্যে ভেঙ্গে যায়। এরপর দ্বিতীয় দফায় এখানে আবারো বাঁশের সাঁকো দেয়া হয়। বর্তমানে নির্মিত বেইলি সেতুটি অনেকটাই প্রশস্ত আকারে নির্মিত হয়েছে। ভেঙ্গে যাওয়া সেতুর তুলনায় এটি বর্তমানে অনেকটাই বড় বলে অনেকেই মনে করছেন। এর ফলে এই সেতু দিয়ে খুব অনায়াসে রিক্সা ও বাস সমান তালে চলতে পারবে। নির্মিত নতুন বেইলি সেতুটি ভেঙ্গে যাওয়ায় সেতুর পূর্ব দিক দিয়ে নির্মিত হয়েছে। এর মুল কারণ হচ্ছে যে, ভেঙ্গে যাওয়া সেতুর জায়গাটিতে নির্মিত হবে একটি পাকা সেতু। সেই লক্ষ্যেই এখানে প্রাথমিক কাজকর্ম চলছে। মুক্তারপুর থেকে দীঘিরপাড় যাওয়ার পথে এই পুরাবাজারের সেতুটি পড়ে। এটি ভেঙ্গে যাওয়ার কারণে এ পথে বাসসহ সকল ধরণের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বাসসহ বড় বড় যানবাহন টঙ্গীবাড়ী উপজেলা হয়ে তবে দীঘিরপাড় যায়। সিএনজি, মিশুক ও অটো বাঘিয়া বাজার হয়ে তবেই দীঘিরপাড় যেতে পারে। আর অনেকেই মুক্তারপুর থেকে পুরাবাজারের এ ভাঙ্গা সেতুর কাছে নেমে পড়েন। পরে সাঁকো পার হয়ে তবেই দীঘিরপাড় যায়।
এক সপ্তাহের মধ্যে পুরাবাজারের সেতুটি চালু হওয়ার সম্ভাবনা
আগের পোস্ট