নিজস্ব প্রতিবেদক
মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস গতকাল রবিবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, বৈশি^ক করোনা ভাইরাসে সৃষ্ট সংকটে গোটা বিশে^র জনজীবন বিপর্যস্ত। পৃথিবীর দেশে দেশে অর্থনৈতিক সংকট বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই করোনার দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব মোকাবেলায় কৃষি অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। কোন জমি যেন পরিত্যক্ত না থাকেÑ বাড়ির আঙ্গিনায় খাদ্যশস্য উৎপাদন করতে হবে। উর্বর মাটির প্রিয় মাতৃভূমিতে খাদ্যের প্রাচুর্য্যতা সৃষ্টি করেই আগামী দিনের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলা করতে হবে।
অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস বলেন, বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। তাই জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কৃষি খাতের উন্নয়নে বহুমাত্রিক পদক্ষেপ গ্রহণ করার ফলে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে। বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ায় ভয়াবহ মহামারী করোনা সংকটেও কর্মহীন মানুষকে দুর্ভিক্ষের কবলে পড়তে হয়নি। করোনা পরিস্থিতি আমাদের আর্থ-সামাজিক জীবনে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলেছে।
তিনি বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে যেমন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে ঠিক তেমনি করোনার দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব মোকাবেলায় সকলকে সম্মিলিত প্রয়াস চালাতে হবে। করোনা পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে অনেক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ার আশঙ্কা মাথায় রেখে সকলকে খাদ্যশস্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে অধিকতর মনোযোগী হতে হবে। করোনার দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব মোকাবেলায় কৃষি অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। কোন জমি যেন পরিত্যক্ত না থাকেÑ বাড়ির আঙ্গিনায় খাদ্যশস্য উৎপাদন করতে হবে। উর্বর মাটির প্রিয় মাতৃভূমিতে খাদ্যের প্রাচুর্য্যতা সৃষ্টি করেই আগামী দিনের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলা করতে হবে।
তিনি বলেন, অতিমাত্রার সংক্রামক করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সমাজের সকলকে শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। করোনা আতঙ্কে সংক্রমিত রোগী এবং তার আত্মীয় স্বজনের সাথে মানবিক আচরণ করতে হবে এবং আত্মবিশ^াসে বলিয়ান হতে হবে।
করোনার দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব মোকাবেলায় কৃষি অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করতে হবে – অ্যাড. মৃণাল কান্তি দাস এমপি
আগের পোস্ট