Munshigonjer Kagoj
  • মূল পাতা
  • মুন্সীগঞ্জ
    • সদর
    • গজারিয়া
    • টঙ্গিবাড়ি
    • সিরাজদিখান
    • শ্রীনগর
    • লৌহজং
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • রাজনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • ফিচার
    • জীবনযাপন
    • মতামত
    • শিক্ষা

Munshigonjer Kagoj

logo4 logo3 logo5 logo4 logo3 logo5 logo4 logo3 logo5
  • মূল পাতা
  • মুন্সীগঞ্জ
    • সদর
    • গজারিয়া
    • টঙ্গিবাড়ি
    • সিরাজদিখান
    • শ্রীনগর
    • লৌহজং
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • রাজনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • ফিচার
    • জীবনযাপন
    • মতামত
    • শিক্ষা
জীবনযাপনসর্বশেষ সংবাদ

ভেষজ ঔষধি কিসমিস

by Newseditor September 19, 2022
written by Newseditor September 19, 2022

লাইফস্টাইল ডেস্ক
আদিকাল থেকে কর্মশক্তির চমৎকার উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে কিসমিস। নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে একমুঠো ভেষজ ঔষধি কিসমিস। কিসমিস রোদে বা ড্রায়ারে শুকানো আঙুর। রঙ সোনালী কিংবা গাঢ় বাদামী। ইংরেজিতে এর নাম রেইজিন। নানা পদের মিষ্টান্ন রান্নায় এটি যুগ যুগ ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। শুধু রান্না নয়, নানা ব্যবহার আছে কিসমিসের। যেমন ধরুন স্বাস্থ্যকর পানীয় বানাতে অথবা পর্বতারোহীদের জন্য শক্তিদায়ী নানা খাদ্যোপকরণ তৈরিতে কাজে লাগে এই প্রকৃতিক উপাদানটি।
পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে রয়েছে এনার্জি ৩০৪ কিলোক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট ৭৪.৬ গ্রাম, ডায়েটরি ফাইবার ১.১ গ্রাম, ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, প্রোটিন ১.৮ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৮৭ মিলিগ্রাম, আয়রন ৭.৭ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৭৮ মিলিগ্রাম ও সোডিয়াম ২০.৪ মিলিগ্রাম। এছাড়া কিসমিস নানা গুণে সমৃদ্ধ। আসুন জেনে নেই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কেন রাখবেন কিসমিস।
ওজন ঝরায়
কিসমিসে ক্যালোরির মাত্রা কম থাকে। কিসমিসে থাকা প্রাকৃতিক শর্করা ও লেপটিন দীর্ঘক্ষণ পেট ভরাট রাখে। লেপটিন ফ্যাট ঝরাতেও সাহায্য করে। কিসমিসে থাকা ডায়েটারি ফাইবার হজমশক্তি ভালো রাখতে বেশ উপকারী। হজম ভালো হলে বিপাক হার বাড়ে, ফলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। ১০০ গ্রাম কিসমিস ভালো করে ধুয়ে এক গøাস পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে সেই পানি ছেঁকে খালি পেটে খেয়ে নিন। ভালো ফল পেতে ছাঁকা পানি খানিকটা গরম করেও খেতে পারেন। তবে এই পানীয়ের পর আধ ঘণ্টা আর কিছু খাবেন না। সপ্তাহে পাঁচদিন এই পানি খেলে শারীরিক নানা সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন।
দেহে শক্তি সরবরাহ করতে
দুর্বলতা দূরীকরণে কিসমিসের জুড়ি নেয়। দেহে শক্তি সরবরাহ করতে কিসমিসের অবদান অনেক বেশি। কিশমিশে রয়েছে চিনি, গøুুকোজ এবং ফ্রæক্টোজ, যা তাৎক্ষণিকভাবে দেহে এনার্জি সরবরাহ করে থাকে। তাই দুর্বলতার ক্ষেত্রে কিসমিস খুবই উপকারী।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়
রক্তে ভিটামিন এ, এ-বিটা ক্যারোটিন এবং এ-ক্যারোটিনয়েড থাকে। কিসমিস এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করতে পারে। যা চোখের ফ্রি-রেডিকল দূর করতে সক্ষম। কিসমিস খেলে সহজে শরীরে বয়সের ছাপ পড়ে না। দৃষ্টিশক্তি হ্রাস ও চোখে ছানি পড়ে না। পাশাপাশি পেশী শক্তি হ্রাস পায় না। কিসমিস চোখের জন্য খুব উপকারী।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
খাবার পর আমাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ খুব বেড়ে যায়। তাই প্রাকৃতিক নিয়মে এই সময় ইনসুলিনের ক্ষরণ বেড়ে যায় এবং সঙ্গে সঙ্গে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমতে শুরু করে। কিন্তু ইনসুলিন ঠিক মতো কাজ করতে না পারলে দেহে সুগারের মাত্রা বাড়তেই শুরু করে। আর এমনটা হলেই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। সুগারের এই বাড়বাড়ন্ত রোধে কিসমিস খুবই উপকারী।
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে
কিসমিসে রয়েছে বোরন যা মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। বোরন মনোযোগ বৃদ্ধিতে বিশেষ ভাবে কার্যকর একটি উপাদান। মাত্র ১০০ গ্রাম কিশমিশ থেকে প্রায় ২.২ মিলিগ্রাম বোরন পাওয়া সম্ভব।
কামশক্তি বাড়ায়
যৌন অক্ষমতা দূর করে প্রাচীনকাল থেকেই কামোত্তেজক হিসেবে কিসমিস সুপরিচিত। এতে আরজিনিন নামের একটি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা ইরেক্টাইল ডিসফাংশনে দারুণ কাজ করে। এছাড়াও শুক্রাণুর সচলতা বাড়িয়ে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ায় আরজিনিন। সঙ্গে বাড়ায় যৌন ক্ষমতাও।
হাড় শক্ত করে
কিসমিসে থাকে ক্যালসিয়াম ও বোরন। সবাই জানেন ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠনে প্রধান উপাদান। আর বোরন ক্যালসিয়ামের আত্তীকরণ ও হাড় গঠনে কার্যকরী ভূমিকা নেয়। একটা বয়সের পর মেয়েদের ঋতু বন্ধ হওয়ার পরে যাতে অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ের ক্ষয় না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখে কিসমিস। তাছাড়া এতে উপস্থিত পটাশিয়াম হাড় শক্ত করতে ও হাড়ের বৃদ্ধিতেও কাজ আসে।
হজমে সহায়তা করে
প্রতিদিন কয়েকটি কিসমিস খেলে পেট ভালো থাকে। এতে ফাইবার থাকে, যা পানির উপস্থিতিতে ফুলে উঠতে শুরু করে। আর এগুলো পেটে রেচক প্রভাব দেয় ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া প্রতিদিন কিসমিস খেলে তা অন্ত্রের চলাচলকে নিয়মিত রাখে এবং তাতে থাকা ফাইবারগুলো বিষাক্ত পদার্থ ও বর্জ্য পদার্থকে সিস্টেমের বাইরে রাখতেও সাহায্য করে।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমায়
কিসমিসে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম অনেক ভালো মাত্রায় থাকে। আর এগুলো অ্যাসিডিটি কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া সিস্টেম থেকে টক্সিন অপসারণ করার পাশাপাশি আর্থ্রাইটিস, গাউট, কিডনিতে পাথর এবং হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধেও সহায়তা করে।
রক্তস্বল্পতায় উপকারী
কিসমিস শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। শুকনো কিসমিস খাওয়ার পরিবর্তে ভিজিয়ে খেলে উপকার বেশি। কিসমিস ভেজানো পানি রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। আর কিসমিসে থাকা তামা লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতেও সাহায্য করে।
ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে
কিসমিসে ক্যাটেচিং নামের একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি শরীরকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল কার্যকলাপ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে, যা টিউমার এবং কোলন ক্যানসারের কারণ হতে পারে।
সংক্রমণের চিকিৎসায় সাহায্য করে
কিসমিসে পলিফেনলিক ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে যেটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে সুপরিচিত। আর এটি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলো প্রদর্শন করায় তা জ্বরের ঝুঁকি কমাতে এবং ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে সাহায্য করে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে
কিসমিস শুধুমাত্র রক্তের মধ্যে থাকা বিষাক্ত উপাদান কমায় তাই না, বরং রক্তচাপও কমায়। কিসমিসের প্রধান উপাদান, পটাশিয়াম, রক্তের চাপ কমাতে সাহায্য করে। শরীরে থাকা উচ্চমাত্রার সোডিয়াম, রক্তচাপ বাড়ার প্রধান কারণ। কিসমিস শরীরের সোডিয়াম মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।
এন্টি কোলেস্ট্রোরেল উপাদানে
কিসমিসে কোন কোলেস্ট্রোরেল নাই-এটাই বড় কথা না। বরং কিসমিসে আছে এন্টি-কোলোস্ট্রোরেল উপাদান যা রক্তের খারাপ কোলোস্ট্রোরেলকে হ্রাস করতে সাহায্য করে। কিসমিসের দ্রবণীয় আশ, লিভার থেকে কোলোস্ট্রোরেল দূর করতে সাহায্য করে।
অনিদ্রা
অনেকের ঠিকমত ঘুম আসে না। তাদের জন্য কিসমিস অনেক উপকারি। কারণ কিসমিসের মধ্যে রয়েছে প্রচুর আয়রন যা মানুষের অনিদ্রার চিকিৎসায় বিশেষভাবে উপকারী। তাই আজ থেকে কিসমিস খাওয়া শুরু করুন, দেখবেন অনেক উপকার পাবেন।
ত্বকের জন্য উপকারী
কিসমিস ত্বককে ভেতর থেকে রক্ষা করে কোষকে যেকোনো ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের কোষ, কোলাজেন এবং ইলাস্টিনের ক্ষতি থেকে ফ্রি র‌্যাডিকেলগুলোকে বাধা দেয়।

০ comment
আগের পোস্ট
গজারিয়ায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এসএসসি পরীক্ষা শুরু
পরের পোস্ট

You may also like

ডাবের পানি শরীরের জন্য কতোটা নিরাপদ

August 14, 2022

মুন্সীগঞ্জের সংগঠক আনমনা আনুর আজ প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী

April 28, 2020

আমি তো চুরি করিনি, আত্মসম্মানের প্রশ্ন কেন: মাশরাফি

February 29, 2020

টি-টোয়েন্টিতেও অস্ট্রেলিয়ার কাছে হার দিয়ে শুরু ওয়েস্ট ইন্ডিজের

July 21, 2025

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, পঞ্চম ঢাকা

August 17, 2022

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ১৫ খাবার

February 13, 2024

দলগুলোর সমর্থন ছাড়া প্রবাসীদের ভোটাধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব নয়:...

April 29, 2025

শুধু হাসিনা নয়, দলীয়ভাবে আ. লীগেরও বিচার হওয়া...

July 9, 2025

রোনালদোকে পেছনে ফেলে এশিয়ার সেরা সন

January 17, 2024

ল্যাপটপের চার্জ ধরে রাখবেন যেভাবে

June 8, 2024

Leave a Comment Cancel Reply

Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.

আন্তর্জাতিক

  • ট্রাম্পের হুমকির পরেও রাশিয়া থেকে তেল আমদানি করবে ভারত

    August 3, 2025
  • গাজায় একদিনে ঝরলো আরও ৮৯ প্রাণ

    July 26, 2025
  • মশাবাহিত চিকুনগুনিয়া ভাইরাস নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্বেগ

    July 23, 2025
  • বিমান বিধ্বস্তে আহতদের চিকিৎসা সহায়তা দিতে চেয়ে ভারতের চিঠি

    July 22, 2025

সাম্প্রতিক পোস্ট

  • শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন বাংলাদেশি পরমাণুবিজ্ঞানী ড. শমশের আলী

    August 3, 2025
  • ‘৩৬ জুলাই’ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য আয়োজন

    August 3, 2025
  • শেখ হাসিনা সমস্ত অপরাধের নিউক্লিয়াস: চিফ প্রসিকিউটর

    August 3, 2025
  • বহুমাত্রিক দারিদ্র্যে চার কোটি মানুষ

    August 3, 2025
  • ইসলামী জগৎ
  • গ্রাম বাংলা
  • প্রতিভার অন্বেষন
  • মহিলা অঙ্গণ
  • শিল্প-বাণিজ্য
  • সম্পাদকীয়
  • সাহিত্য
  • স্বাস্হ্য ও চিকিৎসা

কপিরাইট ২০২৩ - দৈনিক মুন্সীগঞ্জের কাগজ । সকল অধিকার সংরক্ষিত।