নানা সমস্যায় র্জজরতি কক্সবাজাররে মৎস্য অবতরণ কন্দ্রেট।ি ঝুঁকপর্িূণ ভবন, জরার্জীণ পন্টুন, জটেি ও পানরি সংকটরে পাশাপাশি মাছ রাখার র্পযাপ্ত জায়গা না থাকায় প্রতদিনিই অতরিক্তি খরচরে পাশাপাশি ভোগান্তি পোহাচ্ছনে জলে,ে মৎস্য শ্রমকি ও ব্যবসায়ীরা। তাই, সমস্যা সমাধানে দ্রুত আধুনকিায়নরে দাবি জানয়িছেনে তারা। ধীরে ধীরে আধুনকিায়নরে চষ্টো করা হচ্ছে বলে জানয়িছেনে ব্যবস্থাপক।
কক্সবাজার শহররে বাঁকখালী নদীর পশ্চমি তীরে ১৯৬৫-৬৬ র্অথ বছরে স্থাপন করা হয় মৎস্য অবতরণ কন্দ্রে। জলোর অধকিাংশ জলে,ে শ্রমকি, মৎস্য ব্যবসায়ী ও ট্রলার মালকি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই কন্দ্রেে মাছ অবতরণ, কনো-বচোর মাধ্যমে জীবকিা নর্বিাহ করনে। এছাড়াও দশেরে বভিন্নি জলোয় মাছ সরবরাহসহ মাছ রপ্তানতিওে ভরসা এট।ি
কন্তিু র্দীঘদনি ধরে নানা সমস্যায় র্জজরতি এই মৎস্য অবতরণ কন্দ্রেট।ি ২০১৭ সালে মৎস্য অবতরণ কন্দ্রেরে ভবনটি পরত্যিাক্ত ঘোষণা করা হলওে ঝুঁকপর্িূণ ভবনইে চলছে র্কাযক্রম। এছাড়াও জরার্জীণ পন্টুন, মাছ ওঠানামার জটে,ি পানরি সংকট ও মাছ রাখার র্পযাপ্ত জায়গা না থাকাসহ রয়ছেে চলাচলরে অসুবধিা। ফলে অতরিক্তি খরচ বাড়ার পাশাপাশি নানা ভোগান্তি পোহাচ্ছনে বলে দাবি জলে,ে মৎস্য শ্রমকি ও ব্যবসায়ীদরে।
এক জলেে বলনে, এখানে শত শত ট্রলার র্ভতি মাছ আছ,ে কন্তিু জায়গা সংকটরে কারণে সবার বগে পতেে হচ্ছ।ে
একজন বলনে, এখানে মাছ রাখতে অনকে সমস্যা হয়, যদওি র্কতৃপক্ষ আমাদরে কাছ থকেে টাকা নয়ে। কন্তিু এই জায়গাটা পরস্কিার করে না। জায়গাটা বাড়ানোরও কোন পদক্ষপে নয়ে না।