Munshigonjer Kagoj
  • মূল পাতা
  • মুন্সীগঞ্জ
    • সদর
    • গজারিয়া
    • টঙ্গিবাড়ি
    • সিরাজদিখান
    • শ্রীনগর
    • লৌহজং
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • রাজনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • ফিচার
    • জীবনযাপন
    • মতামত
    • শিক্ষা

Munshigonjer Kagoj

logo4 logo3 logo5 logo4 logo3 logo5 logo4 logo3 logo5
  • মূল পাতা
  • মুন্সীগঞ্জ
    • সদর
    • গজারিয়া
    • টঙ্গিবাড়ি
    • সিরাজদিখান
    • শ্রীনগর
    • লৌহজং
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • রাজনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • ফিচার
    • জীবনযাপন
    • মতামত
    • শিক্ষা
জাতীয়বাংলাদেশসর্বশেষ সংবাদ

সারাদেশে নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে প্রাণঘাতী মেলিওডোসিস

by Newseditor July 13, 2025
written by Newseditor July 13, 2025
সারাদেশে নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে প্রাণঘাতী মেলিওডোসিস

নিজস্ব প্রতিবেদক : সারাদেশে ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে প্রাণঘাতী সংক্রান্ত রোগ মেলিওডোসিস। এ রোগে ৪০ শতাংশের বেশি মৃত্যুহার। বাংলাদেশে বহু বছর আগেই রোগটির অস্তিত্ব শনাক্ত হলেও চিকিৎসা বা বিস্তার ঠেকাতে এতদিনেও যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। ফলে ওই রোগ শনাক্তের ব্যবস্থা দেশের জেলা, উপজেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে নেই। এমনকি মেলিওডোসিস শনাক্ত ও চিকিৎসা সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্যকর্মীদের সঠিক ধারণা নেই। ফলে অনুমাননির্ভর চিকিৎসায় অনেকেই নীরবে প্রাণ হারাচ্ছেন। বর্তমানে মেলিওডোসিসের ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ নতুন করে ভয় ধরাচ্ছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, মেলিওডোসিস একটি প্রাণঘাতী সংক্রামক রোগ। ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে তা নীরবে সংক্রমিত হয়। দেশের ১৮টি জেলায় এরই মধ্যে রোগটির সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। বিশেষ করে প্রান্তিক কৃষিজীবীদের মধ্যে যারা মাটি ও পানি নিয়ে কাজ করে তাদের শরীরে মেলিওডোসিস ছড়িয়ে পড়ছে। পরে তাদের শ্বাস-প্রশ্বাস ও স্পর্শ থেকে অন্যদের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে। কিন্তু দেশের কোথাও এ ব্যাকটেরিয়া শনাক্তের ব্যবস্থা নেই। শুধুমাত্র ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ এবং আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রে (আইসিডিডিআর,বি) এ সংক্রান্ত গবেষণা চলমান থাকায় ওই দুটি প্রতিষ্ঠানে রোগ নির্ণয়ের সুযোগ রয়েছে। আর এ রোগের ব্যাকটেরিয়া শনাক্তের জন্য যে রি-এজেন্ট প্রয়োজন তাও দুর্মূল্য। ফলে সরকারি উদ্যোগ ছাড়া উন্মুক্তভাবে এ ব্যয়বহুল পরীক্ষা ও রোগ নির্ণয় সম্ভব নয়। বিদ্যমান অবস্থায় রোগটি দ্রুত ছড়িয়ে বিপুলসংখ্যক মানুষ এতে সংক্রমিত হওয়ার শঙ্কা বাড়ছে।
সূত্র জানায়, মেলিওডোসিসের ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায় সাধারণত মাটিতে। রোগটি ত্বকের সংস্পর্শে, খাওয়ার মাধ্যমে বা শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে ছড়ায়। রোগটি শনাক্ত ও চিকিৎসার পরও আক্রান্তদের মৃত্যুহার ৪০ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। বিগত ২০২১ সাল থেকে ওই রোগ ও রোগের সংক্রমণ নিয়ে আইসিডিডিআর,বি গবেষণা করে আসছে। গবেষণায় ৪৬ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। যার মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়। তার আগে ১৯৬১ সাল থেকে বাংলাদেশে প্রায় ৮০ জন রোগী শনাক্ত করা হয়। দেশের ১৮টি জেলা থেকে ওসব রোগী পাওয়া গেছে। তবে ঢাকা, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও চট্টগ্রামে এই রোগীর সংখ্যা বেশি। মেলিওডোসিস রোগীর ৮০ শতাংশ পর্যন্ত এক বা একাধিক স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ থাকে। প্রায়ই এটি বিবেচিত হয় একটি সুযোগসন্ধানী সংক্রমণ হিসেবে। মেলিওডোসিসের সবচেয়ে সাধারণ ঝুঁকির কারণ হলো ডায়াবেটিস মেলিটাস, যা ৫০ শতাংশের বেশি রোগীকে প্রভাবিত করে। অন্যান্য ঝুঁকির কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে অতিরিক্ত অ্যালকোহল ব্যবহার ১২-৩৯ শতাংশ; দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের রোগ ১২-২৭ শতাংশ, দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ ১০-২৭ শতাংশ, থ্যালাসেমিয়া ৭ শতাংশ এবং গ্লুকোকোর্টিকয়েড থেরাপি ৫ শতাংশ। এ ব্যাকটেরিয়াটি অভ্যন্তরীণভাবে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিমাইক্রোবিয়ালের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী এবং অকার্যকর অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল দিয়ে চিকিৎসার ক্ষেত্রে মৃত্যুর হার ৭০ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। রোগে বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ১৬ হাজার জন এ রোগে আক্রান্ত হন এবং তার মধ্যে ৫৬ শতাংশের মৃত্যু হয়।
সূত্র আরো জানায়, মেলিওডোসিস হলো একটি সংক্রামক রোগ, যা বার্কহোল্ডেরিয়া সিউডোম্যালেই ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ছড়ায়। এটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উপ-ক্রান্তীয় অঞ্চলে, বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং উত্তর অস্ট্রেলিয়ায় মাটি ও পানিতে পাওয়া যায়। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, উত্তর অস্ট্রেলিয়া, মিয়ানমার, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, বাংলাদেশ, ভারত এবং আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার কিছু অংশে এ রোগের সংক্রমণ রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমানভাবে শনাক্ত হচ্ছে মেলিওডোসিস। এরই মধ্যে দেশের ১৮টি জেলায় রোগটির সংক্রমণ ছড়িয়েছে। বিশেষ করে যেখানে ব্যাপক কৃষিকাজ হয়ে থাকে। আর যারা কৃষিকাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত তারাই এ রোগটিতে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন। মেলিওডোসিস বিভিন্ন উপায়ে নিজেকে প্রকাশ করে। তীব্র মেলিওডোসিস নিউমোনিয়া বা সেপসিসের অনুকরণে তীব্র জ্বর, কাশি, বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি লক্ষণ প্রকাশ পায়। মেলিওডোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তির ফুসফুস, লিভার, প্লীহা আক্রান্ত হতে পারে। তাছাড়া শরীরে ইনফেকশন বা ফোড়া দেখা দেয়। ধীরে ধীরে রক্তপ্রবাহের সংক্রমণ (সেপ্টিসেমিয়া) সৃষ্টি হয়। দীর্ঘস্থায়ী মেলিওডোসিসের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি ফোড়া, যক্ষ্ণা রোগের মতো ওজন হ্রাস, পেশি ব্যথা, ক্রমাগত জ্বর, স্থানীয় সংক্রমণ, ত্বক ফোলা বা আলসার, বর্ধিত লিম্ফ নোড দেখা দেয়। অনেক রোগীর ক্ষেত্রে সুপ্ত সংক্রমণ ঘটে থাকে। সেক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করে মাস বা বছর ধরে সুপ্ত থাকে। পরিবেশ অনুকূলে এলে পুনরায় সক্রিয় হয়ে উঠতে পারে।
এদিকে চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরা এ রোগের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন। আর যেসব রোগীরা দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তারা সহজেই সংক্রমিত হন। তাছাড়া মদ্যপানকারী, ভেজা মাটির সংস্পর্শে আসা কৃষক বা শ্রমিকরা রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে থাকে। নিয়মিতভাবে কাদা এবং ভূপৃষ্ঠের জলের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিরা এ রোগে বেশি আক্রান্ত হন এবং রোগটি বর্ষাকালে ঝুঁকিপূর্ণ। বাংলাদেশে রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির যে কারণগুলো লক্ষ্য করা যায়, সেগুলো হলো ডিএম ৮৩ শতাংশ, সিকেডি ৪ শতাংশ, উচ্চ রক্তচাপ ৪ শতাংশ, ধূমপান ৬ শতাংশ এবং অন্যান্য অবস্থা যেমন- মদ্যপান, ইস্কেমিক হৃদরোগ এবং থ্যালাসেমিয়া।
অন্যদিকে রক্তের কালচার করে রোগটি শনাক্ত করা সম্ভব। তাছাড়া পুঁজ বা থুতু কালচার করেও এটি শনাক্ত করা যায়। পাশাপাশি বুকের এক্স-রে বা সিটি স্ক্যান করে এটি শনাক্ত করা সম্ভব। তবে সঠিক শনাক্তকরণের জন্য বিশেষ ল্যাব সুবিধা প্রয়োজন। বাংলাদেশে জেলা বা উপজেলা পর্যায়ে এ ধরনের সুবিধা নেই বললেই চলে। এ রোগের চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি এবং সাবধানে অনুসরণ করা আবশ্যক। প্রাথমিক পর্যায় ১০ থেকে ১৪ দিন ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী উচ্চ মাত্রার (অ্যান্টিবায়োটিক) সেবন করতে হয়। নির্মূল পর্যায়ে যা এটি দীর্ঘ মেয়াদে ৩ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত হতে পারে। আর চিকিৎসা না করা বা অপর্যাপ্ত, স্বল্প মাত্রার চিকিৎসা মারাত্মক হতে পারে। বর্তমানে মেলিওডোসিসের কোনো টিকা নেই। তাই সংক্রমণ প্রতিরোধের উপায় সচেতনতাই।
এ বিষয়ে অনুপ্রাণবিদ অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ জানান, মেলিওডোসিস একটি চরম অবহেলিত রোগ, যা নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে। ব্যাকটেরিয়া কালচার করে রোগটি নির্ণয় করা সম্ভব, তবে সেটি সাধারণ কালচার পদ্ধতিতে নয়। ফলে ঢাকার দু-একটি হাসপাতাল ছাড়া তা কোথাও শনাক্ত করা সম্ভব নয়। সাধারণ পরীক্ষায় শনাক্ত না হওয়ায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই চিকিৎসকরা অনুমাননির্ভর চিকিৎসা দিয়ে থাকেন, যা রোগ উপশমে কার্যকর নয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার উচিত রোগটি ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়ার আগেই এ রোগের লক্ষণ, উপসর্গ, রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা বিষয়ক গাইডলাইন প্রণয়ন করে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেয়া। যাতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের চিকিৎসকরা রোগটি শনাক্ত ও চিকিৎসা দিতে সক্ষম হন। অন্যথায় তা মারাত্মক সংক্রামক রোগে পরিণত হতে পারে।
এ প্রসঙ্গে আইসিডিডিআর,বির গবেষক ড. সুকান্ত চৌধুরী জানান, এ রোগে প্রায়ই রোগীরা গুরুতর অবস্থায় আসায় তাদের অনেকের ক্ষেত্রেই নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রেখে চিকিৎসা দিতে হয়। আক্রান্তদের বেশিরভাগই কৃষি শ্রমিক। মেলিওডোসিস রোগ নির্ণয় করা কঠিন। এর বিভিন্ন ক্লিনিকাল উপস্থাপনা, রোগ নির্ণয়ের সরঞ্জামের সীমিত প্রাপ্যতা, প্রশিক্ষিত টেকনোলজিস্টের অভাব এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের মধ্যে সচেতনতার অভাব রয়েছে। ঢাকার বাইরে রোগ নির্ণয়ের ক্ষমতা অত্যন্ত সীমিত। যা ভুল রোগ নির্ণয়, বিলম্বিত বা অনুপযুক্ত চিকিৎসা, দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়। এ অবহেলিত রোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশে মেলিওডোসিসের প্রকৃতি বোঝা, জরুরিভাবে দেশব্যাপী নজরদারি এবং গবেষণা প্রয়োজন। দেশজুড়ে রোগ নির্ণয় পরিষেবা সমপ্রসারণ এবং রোগ শনাক্তকরণ এবং ব্যবস্থাপনায় স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারদের প্রশিক্ষণ অপরিহার্য। প্রাথমিক পর্যায়ে নির্ণয় এবং উপযুক্ত অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে দ্রুত চিকিৎসা মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব।

০ comment
আগের পোস্ট
দেশে বিদ্যমান বিনিয়োগ স্থবিরতায় বেকারত্ব আরো তীব্র হওয়ার শঙ্কা
পরের পোস্ট
এনবিআর নামটি আর থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা

You may also like

দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যাচ্ছেন শরিফুল

June 20, 2022

একসঙ্গে দুই ফিচার যুক্ত হলো ইনস্টাগ্রামে

June 25, 2023

তারকাদের ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের উদ্বোধন সন্ধ্যায়

December 11, 2019

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি: সিরজাদিখানে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

March 20, 2020

বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে রাজনীতিমুক্ত রাখাতে শি-পুতিনের আহ্বান

May 16, 2024

গজারিয়ায় করোনা প্রতিরোধে খোলা মাঠে কাঁচাবাজার স্থানান্তর

April 23, 2020

শ্রীনগরে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে ভাতাভোগী বাছাই

January 27, 2020

মাথায় কম চুল করোনা ঝুঁকি বাড়ায়: মার্কিন গবেষণা

June 6, 2020

ক্ষতিকর ৩ অ্যাপ রয়েছে ৬০ কোটি ব্যবহারকারীর ফোনে

November 16, 2023

দক্ষিণ কোরিয়ায় ফিরল করোনার দ্বিতীয় ঢেউ

June 22, 2020

Leave a Comment Cancel Reply

Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.

আন্তর্জাতিক

  •  গাজায় ঝরলো আরও ১১০ প্রাণ

    July 13, 2025
  • কিয়েভে রাশিয়ার প্রাণঘাতী ড্রোন হামলায় নিহত ২

    July 10, 2025
  • টেক্সাসের পর আকস্মিক বন্যা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোতেও

    July 9, 2025
  • টেক্সাসের ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা একশ ছাড়াল, নিখোঁজ বহু মানুষ

    July 8, 2025

সাম্প্রতিক পোস্ট

  • চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে এখন থেকেই চিরুনি অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

    July 13, 2025
  • বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

    July 13, 2025
  • রাজনৈতিক দলের প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ কেউ পাবে না: সিইসি

    July 13, 2025
  • এনবিআর নামটি আর থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা

    July 13, 2025
  • ইসলামী জগৎ
  • গ্রাম বাংলা
  • প্রতিভার অন্বেষন
  • মহিলা অঙ্গণ
  • শিল্প-বাণিজ্য
  • সম্পাদকীয়
  • সাহিত্য
  • স্বাস্হ্য ও চিকিৎসা

কপিরাইট ২০২৩ - দৈনিক মুন্সীগঞ্জের কাগজ । সকল অধিকার সংরক্ষিত।