নিজস্ব প্রতিবেদক
মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে দেদারসে চলছে নিষিদ্ধ চায়না দোয়াইর তৈরি। গতকাল রবিবার সকালে সরেজমিনে গেলে দেখা যায় যে, রাঢ়ীখাল ইউনিয়নের বালাশুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাথে যে দুটি চায়না দোয়াইর তৈরির কারখানা গড়ে উঠেছে কারখানা দুটির মালিক হলেন সুইট শেখ ও জুয়েল মৃধা। ভাগ্যকুল ইউনিয়নের শ্মশান খোলার পাশে ঘোষ বাড়ি রোডে মিলন মোল্লা ও রকিব শেখের কারখানা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, এই চায়না দোয়াইর তৈরির কারখানাগুলোতে শিশু শ্রম দেয়া হচ্ছে। এই চায়না দোয়াইর আমাদের মৎস্য সম্পদ একেবারেই ধ্বংস করে দিচ্ছে। এই চায়না দোয়াইর দিয়ে একেবারেই মাছের পোনা থেকে শুরু করে বড় আকারের মাছ জেলেরা শিকার করছে। এভাবে যদি মাছের বংশ ধ্বংস করা হয় তাহলে আমরা হাট-বাজারে দেশীয় কোন মাছ পর্যাপ্ত পরিমাণে দেখতে পাবো না ও ক্রয় করতে পারবো না।
শ্রীনগর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সমীর কুমার বসাক এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে।