নিজস্ব প্রতিবেদক
মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ঢাকার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জীবনবৃত্তান্তসহ সিভি জমা দিয়েছেন মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লৌহজং উপজেলার গাঁওদিয়া ইউনিয়নের সন্তান মো. সলিমুল্লাহ খান সেন্টু।
জানা যায়, গত দুই বছর করোনাকালীন সময়ে তিনি লৌহজংয়ের গাঁওদিয়া ইউনিয়নের অসহায় হতদরিদ্র মানুষের পাশে থেকে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। তার নিজ এলাকার সাধারণ মানুষের পাশে থেকে সাধ্যমত সাহায্য করেছেন। এছাড়া বিপদে মানুষ তাকে ডাকলে কাছে পায়। তিনি সাধারণ মানুষের সাথে সুসম্পর্ক ও ভদ্র ব্যবহারের মাধ্যমে অনেক মানুষের মন জয় করেছেন।
তার ব্যক্তিগত পরিচয় মো. সলিমুল্লাহ খান সেন্টু গ্রাম ও পোস্ট: গাঁওদিয়া ইউনিয়ন: গাঁওদিয়া থানা: লৌহজং। পিতা: মো. আমান উল্লাহ খান, মাতা: সালেহা বেগম, শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএসএস (সম্মান) অর্থনীতি, জন্ম: ইংরেজি ২৫ আগস্ট ১৯৬৮ সাল। রাজনৈতিকভাবে তিনি লৌহজংয়ে পরিচিত মুখ। তিনি মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি ছাত্রলীগের কর্মী হয়ে কাজ করেছেন ঢাকা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। এছাড়া তিনি লৌহজংয়ের গাঁওদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের কার্যকরী সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গাঁওদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী ও অঙ্গ সংগঠনের কার্যক্রমে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
মো. সলিমুল্লাহ খান সেন্টু বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বরাবর জীবনবৃত্তান্তসহ সিভি জমা দিয়েছি। আমি মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী। মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম আরো গতিশীল ও সুসংগঠিত করতে আমি আওয়ামী লীগ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত আছি। ছাত্রলীগ করেছি। যুবলীগ করছি। দলীয় প্রধান জননেত্রী আমাকে মূল্যায়ন করেছেন। দীর্ঘদিন মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেছি। আমি বিশ্বাস করি, যেভাবে দলীয় কর্মীদের পাশে থেকেছি, বঙ্গবন্ধু কন্যার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে দল আমাকে মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ দিয়ে আমাকে মূল্যায়ন করবেন।