নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রতিদিন সন্ধ্যায় সিএনজি ফিলিং স্টেশনে দাঁড়িয়ে থেকে ১৫ বছর ধরে বিভিন্ন যানবাহনের যাত্রী ও পথচারীদের কাছে মুখরোচক ঝালমুড়ি বিক্রি করেন গজারিয়ার সাহেব পাঠান। তিনি এর আগে ৫ বছর উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস চত্বর ও বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে ঝাল মুড়ি বিক্রি করতেন।
জানা যায়, স্ত্রী ও ৩ সন্তান নিয়ে চলছে তার সংসার। তার প্রথম ছেলে গজারিয়া কলিমউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র, দ্বিতীয় ছেলে সোনারগাঁও সরকারি ডিগ্রি কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র এবং ছোট মেয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে।
সাহেব পাঠান বলেন, কোন অসৎ কাজ নয়, ব্যবসা ছোট হলেও সততার সাথে থাকলে ভালভাবে বেঁচে থাকা সম্ভব হয়। এতে লোকজন আমাকে ভালবাসে এবং আমার মুখরোচক ঝালমুড়ি কিনে নেয়। ছেলেমেয়ে শিক্ষিত না হওয়া পর্যন্ত আমি জীবন যুদ্ধে এই ঝালমুড়ির ব্যবসা চালিয়ে যাব।
২০ বছর ধরে মুখরোচক ঝালমুড়ি বিক্রি করে সংসার চালান সাহেব পাঠান
আগের পোস্ট