নিজস্ব প্রতিবেদক
শিক্ষা, শান্তি ও প্রগতির পতাকাবাহী সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এই সংগঠন বিদ্যার সঙ্গে বিনয়, শিক্ষার সঙ্গে দীক্ষা, কর্মের সঙ্গে নিষ্ঠা, জীবনের সঙ্গে দেশপ্রেম এবং মানবীয় গুণাবলির সংমিশ্রণ ঘটিয়ে অতিক্রম করেছে দীর্ঘ পথ। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় বিরোধী দল গণতন্ত্রের সৌন্দর্য্যস্বরূপ। তবে টাকার বিনিময় পদ বিক্রি করা গণতান্ত্রিক যেকোনো সংগঠনের জন্য কলঙ্কজনক। আর এই ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি ঘটেছে গজারিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণায়। গত ৪ জানুয়ারী বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এর ৭৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনে অসাংবিধানিকভাবে ও গঠনতন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে স্বেচ্ছাচারী, একনায়কতান্ত্রিক মনোভাবে জেলা ছাত্রলীগ ও উপজেলা আওয়ামী লীগ এর সুপারিশকে আমলে না নিয়ে ত্যাগী ও পরীক্ষিতদের পুরোপুরী মাইনাস করার লক্ষ্যে বিএনপি-জামাত এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য টাকার বিনিময়ে অছাত্র, ধর্ষণ মামলার আসামী, চুরি মামলার আসামী, মাদক ব্যবসায়ী, ছাত্রদল থেকে আগত, রংমিস্ত্রী, কর্মজীবী জীবনে জয় বাংলা স্লোগান দেন নাই এমন ছেলেদের সমন্বয়ে ঘোষণা করা হয়েছে বিভিন্ন ইউনিয়ন ছাত্রলীগের কমিটি।
ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে ছাত্রলীগের কমিটি করায় গজারিয়া এখন উত্তপ্ত
আগের পোস্ট